1. চুক্তিপত্র

দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র

মোঃ সোলাইমান হোসেন, পিতা: মো: আব্দুস সাত্তার মণ্ডল, গ্রাম: কদমতলী, ডাকঘর: তামাই, থানা: বেলকুচি, জেলা: সিরাজগঞ্জ।
বর্তমান ঠিকানা: ২৭১/১ (৩য় তলা), নামাপাড়া, ক্যান্টমেন্ট, ঢাকা। জাতীয়তা: বাংলাদেশী, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা।

=== ১ম পক্ষ (মালিক)

মোঃ বাসেদ মিয়া, পিতা- মোঃ আসলাম হোসেন, মাতা- মোসাঃ আয়েশা বেগম, বাসা- সরকার বাড়ি, গ্রাম- মাস্টারপাড়া, ডাকঘর-নাগেশ্বরী, থানা: নাগেশ্বরী, জেলা-কুড়িগ্রাম । জাতীয়তা: বাংলাদেশী, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা।

 === ২য় পক্ষ (ভাড়াটিয়া)

পরম করুনাময় আল্লাহ তয়ালার নাম স্মরণ করিয়া মাসিক দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র দলিলের বর্ণনা আরম্ভ করিলাম। যেহেতু আমি ২য় পক্ষ পক্ষ  বাড়ি: ১৯১/এ, হাউজ-১২, ব্লক- সি, রোডঃ ০৩, চেয়াম্যানবাড়ি, থানাঃ বনানী, জেলাঃ ঢাকা, পোস্টাল কোডঃ ১২১৩ দোকান খানা ভাড়া নিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

সেমতে আমরা উভয় পক্ষ নিন্ম লিখিত শর্ত স্বাপেক্ষে ঐক্যমতে পৌছিয়া অত্র চুক্তিপত্র দলিল তৈরি করিলাম।

শর্তসমূহঃ

১। দোকান ভাড়ার মেয়াদ ০১-০৮-২০২১ইং তারিখ হইতে ৩১-০৭-২০২৫ইং তারিখ পর্যন্ত অর্থাৎ ৪ (চার) বৎসরের জন্য বলবৎ থাকিবে।

২। দোকান ভাড়ার জন্য আপনি দ্বিতীয় পক্ষ আমি প্রথম পক্ষের নিকট অগ্রীম ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা মাত্র জামানত হিসাবে জমা রাখলেন, মেয়াদ শেষ হলে ১ম পক্ষে (মালিক) দোকান পুনরায় ভাড়া দিতে না চাইলে সম্পুর্ন জামানত ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকবেন।

৩। দোকান মাসিক ভাড়া ১৫,০০০/- (পনেরো হাজার) টাকা নগদ প্রদান করিয়া দিতে বাধ্য রহিলেন।

৪। মাসিক ভাড়ার টাকা পরবর্তী মাসের ১ তারিখ থেকে ১০ তারিখের মধ্যে দ্বিতীয় পক্ষ দোকান মালিক প্রথম পক্ষকে পরিশোধ করবেন।

৫। ভাড়ার মেয়াদ তিন বৎসর পর প্রথম পক্ষ যদি পুনর দোকান ভাড়া নিতে ইচ্ছুক হই এবং আপনি ভাড়া নিতে রাজী হন, সেই ক্ষেত্রে ২য় পক্ষ দোকান ভাড়ার অগ্রীম টাকা ও দোকানের ভাড়া বাজার মূল্য অনূযায়ী বৃদ্ধি হলে সেই পরিমান টাকা দিতে বাধ্য থাকবেন।

৬। দ্বিতীয় পক্ষ তার ব্যকহারকৃত বিদ্যুৎ বিল নিজ দ্বায়িত্বে ও খনচে সোসাইটির বরাবরে নিয়ম ধার্য্য অনুযায়ী পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকবেন। সময় মত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ না করলে যদি বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করেন তবে প্রথম পক্ষ দায়ী থাকবেন না।

৭। দোকান ভাড়ার মেয়াদের মধ্যে চুক্তির কোন পক্ষই বর্ণিত চুকিত্ বঙ্গের কারন ব্যতিরেকে অত্র চুক্তি “অবসায়ন” করতে পারবে না যে কোন কারণে অবসায়ন করতে হলে দ্বিতীয় পক্ষের অগ্রিম জামানত সম্পূর্ণ ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকিবেন।

৮। ১ম পক্ষের অনুমাতি ব্যতিরেকে দোকানের কোন রূপ পরিবর্তন করা যাবে না।

৯। দোকানে কোন প্রকার অ-বৈধ ব্যবসা করা যাবে না।

১০। ডেকোরেশন ও মালামাল দ্বিতীয় পক্ষ বহন করবে। যে অবস্থায় দোকান বুঝিয়ে দিয়েছি মেয়াদ শেষে আপনি দ্বিতীয় পক্ষ অনুরূপ অবস্থায় আমি প্রথম পক্ষকে দোকান বুঝিয়ে দিবেন।

১১। দোকানের সামনের রাস্তায় কোন মালামাল রেখে রাস্তা বন্ধ করতে পারবে না।

১২। আশে পাশের ব্যবসায়ীদের সাথে সু-সম্পর্ক রেখে ব্যবসা করবেন।

১৩। বাংলাদেশের আইন মেনে দোকান পরিচালনা করতে হবে ।

১৪। দোকান ভাড়ার মেয়াদের মধ্যে চুক্তির কোন পক্ষই বর্ণিত চুকিত্ বঙ্গের কারন ব্যতিরেকে অত্র চুক্তি “অবসায়ন” করতে পারবে না যে কোন কারণে অবসায়ন করতে হলে দ্বিতীয় পক্ষের অগ্রিম জামানত সম্পূর্ণ ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকিবেন।

আরো কিছু দরকারী লেখা পড়ুন

দোকানের তফসিল

বাড়ি: ১৯১/এ, হাউজ-১২, ব্লক- সি, রোডঃ ০৩, চেয়াম্যানবাড়ি, থানাঃ বনানী, জেলাঃ ঢাকা, পোস্টাল কোডঃ ১২১৩

এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুন্থ শরীরে অন্যের বিনা প্ররোচনায় অত্র দলিলের মর্ম ভাল ভাবে অবগত হয়ে ও বুঝে উপস্থিত হাজিরান মজলিসের স্বাক্ষীগণের সম্মুখে উভয় পক্ষ সহি সম্পাদন করিলাম।

স্বাক্ষীগণের নাম ও ঠিকানা ১। ২। ৩।   ……………………………..১ম পক্ষের (মালিক) স্বাক্ষর   ………………………………….২য় পক্ষের (ভাড়াটিয়া) স্বাক্ষর

Comments to: দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Attach images - Only PNG, JPG, JPEG and GIF are supported.

    Login

    Welcome to Chithipotro

    You are couple of steps away from being one of our family member
    Join Us