সৈয়দ আবুল হোসেন, এমপি
মন্ত্রী
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
তারিখ: ২০ ডিসেম্বর ২০১১

জনাব ওবায়দুল কাদের
মাননীয় মন্ত্রী
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ সচিবালয়
ঢাকা।

বিষয় : যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের গত তিন বছরের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পর্কে প্রতিবেদন।


শ্রদ্ধেয় মন্ত্রী,

আমার সালাম নিবেন।
আপনার নতুন দায়িত্ব পালনের সাফল্য কামনা করি। মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম প্রতিবেদনে নিম্নে উল্লেখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা যায়। এর ফলে বর্তমান সরকারের সাফল্যের দিকটা তুলে ধরা হবে।

প্রয়োজনে এসব বিষয়গুলোর সাথে আরো যেসব উন্নয়ন কার্যক্রম ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে, গ্রহণ করা হয়েছে তা কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে অন্তর্ভুক্ত করা যায়।

নিজের দায়িত্ববোধ থেকে আপনার সুবিধার জন্য, আপনাকে সহযোগিতা তথা বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম তুলে ধরার জন্যই আমার এই প্রচেষ্টা।

যোগাযোগ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত প্রায় তিন বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী অনেক কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

সরকারের দিনবদলের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সকল কার্যক্রম বাস্তবায়নে সততা, নিষ্ঠা, স্বচ্ছতার মাধ্যমে আন্তরিকভাবে সবাত্মক চেষ্টা করা হয়েছে। এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নের সুফল সরকারের মেয়াদে অনেকগুলো দৃশ্যমান হবে।


বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পূর্বপর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতু’র টোল আদায় করা ছাড়া সেতু বিভাগের কার্যত আর কোন কাজ ছিল না। সরকার দায়িত্ব নিয়েই এ বিভাগকে কর্মমুখর করার উদ্যোগ গ্রহণ করে।

সেতু বিভাগের বাস্তবায়ন কার্যক্রম

জাজিরা-মাওয়া পয়েন্টে পদ্মা সেতু নির্মাণ : ইতিমধ্যে পদ্মা সেতু নির্মাণে ভূমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন, ভূমি উন্নয়ন করা, কমিউনিটি সেন্টার, মার্কেট, স্কুল ও মেডিকেল সেন্টার নির্মাণ, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, ওয়াটার ট্যাংক নির্মাণকাজ শেষ করে প্লট বরাদ্দের কাজ চলমান রয়েছে।

পদ্মা সেতুর Feasibility সম্পন্ন হওয়ার পর Feasibility নিয়োগ, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম পদ্মা সেতুর Design তৈরি করা, টেন্ডার ডকুমেন্ট ও প্রি-কোয়ালিফিকেশন ডকুমেন্ট তৈরি করাসহ দাতা সংস্থা-বিশ্বব্যাংক জাইকা, আইডিবি, এডিবি’র সাথে ঋণচুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

বিভিন্ন স্তরে সকল কার্যক্রমের অনুমোদন দেওয়া সত্ত্বেও মূল সেতুর টেন্ডার আহ্বানের সময় বিশ্বব্যাংক অমূলক অজুহাতে বাস্তবায়ন কার্যক্রম স্থগিত করে।

অন্যদিকে, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অধীনে মাওয়া-জাজিরা পয়েন্টে এপ্রোচ রোড ও টোল প্লাজার নির্মাণের ঠিকাদার নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করার পর চুক্তি স্বাক্ষরের অনুমোদন পর্যায়ে রয়েছে।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : ২৬ কি.মি. দীর্ঘ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ চলছে। কাজটি পুরোদমে চলমান রাখার জন্য অবিলম্বে জমি অধিগ্রহণের কাজ সম্পন্ন করতে হবে এবং তা বিনিয়োগকারীকে বুঝিয়ে দিতে হবে।

পাটুরিয়া-গোয়ালন্দ পয়েন্টে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : মাওয়া-জাজিরা পয়েন্টে পদ্মা সেতুর সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর মূল সেতুর টেন্ডার বিক্রির কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত হওয়ার কারণে পিপি’র আওতায় ২য় পদ্মা সেতুর জন্য Investor-দের কাজ থেকে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। ১৪/০১/২০১২ তারিখে Investor- দের কাছ থেকে টেন্ডার Proposal পাওয়া যাবে। আশা করি, আশাব্যঞ্জক সাড়া মিলবে।

ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : এটি একটি পিপিপি প্রকল্প। ইতিমধ্যে Investor Prequalification আহ্বান করা হয়েছে। ১০/০১/২০১২ তারিখে Investor-দের কাছ থেকে দরপ্রস্তাব পাওয়া যাবে। আশা করি, এক্ষেত্রেও আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাবে।

গুলিস্তান-সদরঘাট এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : এটাও একটি পিপিপি প্রকল্প। পিপিপির আওতায় প্রকল্পটির অনুমোদন নেয়া হয়েছে। Feasibility Study শেষ পর্যায়ে। এরপর Investor- দের কাছ থেকে টেন্ডার আহ্বান করা হবে।

বঙ্গবন্ধু ব্রিজের ক্র্যাক মেরামত : এর কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে এবং কাজ পুরোদমে চলছে।

কর্ণফুলি নদীর নিচ দিয়ে কর্ণফুলি টানেল : Feasibility Study শেষ হয়েছে।

ঢাকার জাহাঙ্গীরগেট-রোকেয়া সরণি টানেল : ইতিমধ্যে Feasibility Study শেষ হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু সেতুতে কম্পিউটারাইজড সিস্টেম এবং ওএনএম ওজন মেশিন : ১ নভেম্বর ২০১০-এ কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে। কাজ চলছে।

বেকুটিয়া ব্রিজ নির্মাণ : Feasibility Study শেষ হয়েছে এবং টেন্ডার ডকুমেন্ট তৈরির কাজ চলছে।

বঙ্গবন্ধু সেতুর দুপাড়ে “বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি স্থাপন” : ২০১০ সালের ২১ জুলাই কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে এবং কাজ প্রায় শেষের দিকে। শীঘ্রই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা উদ্বোধন করতে পারবেন।

সেতু বিভাগের বাস্তবায়ন কার্যক্রম
  • সড়ক যোগাযোগ উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন কার্যক্রম: গত প্রায় তিন বছরে একনেক সড়ক ও জপথ অধিদপ্তরের ১৬০টি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ৪৪টি সর্বেচ্চ অগ্রাধিকার প্রকল্প, যার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে এবং সরকারের বর্তমান মেয়াদের মধ্যেই সমাপ্ত হবে।

    সওজ-এর অধীনে সেতু নির্মাণ :
  • কাজিরটেক ৭ম চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু : সকল প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ হয়েছে। শীঘ্রই চুক্তি স্বাক্ষর হবে। অচিরেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারবেন। এই সেতুর সাথে রয়েছে শরীয়তপুরের ৩টি কানেকটিং ব্রিজ নির্মাণ।
  • লেবুখালি ব্রিজ : এ ব্রিজ নির্মাণে কুয়েত সরকারের সাথে ঋণচুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে। ২০১২ সালের প্রথমার্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারবেন।
  • কুয়াকাটা সড়কে খেপুপাড়া, হাজিপুর ও মহিপুরে ৩টি ব্রিজ নির্মাণ : এ তিনটি ব্রিজের কাজ পুরোদমে চলছে।
  • কালনা ব্রিজ : এ ব্রিজটি এডিবি’র অর্থায়নে Feasibility Study শেষ পর্যায়ে। শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে।
  • দ্বিতীয় মেঘনা ব্রিজ : China Concessional loan Agreement চূড়ান্ত পর্যায়ে। অচিরেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারবেন।
  • তৃতীয় শীতলক্ষ ব্রিজ : সকল প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ। শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে। ২০১২-এর মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারবেন।
  • রুমা সেতু : চিমুক-রুমা সড়কে রুমা সেতু নির্মাণকাজ চলছে।
  • সিলেট-সালটিকর-ভোলাগঞ্জ সড়কে ১০টি সেতু নির্মাণ : সেতু ১০টির নির্মাণকাজ পুরোদমে চলছে।
  • মেঘনা-গোমতী ব্রিজ নির্মাণ : মেঘনা-গোমতী ব্রিজের সকল প্রস্তুতিকাজ সম্পন্ন। শীঘ্রই টেন্ডার আহ্বান করা হবে।
  • কাচদহ সেতু নির্মাণ : কাচদহ সেতুর নির্মাণকাজ বাস্তবায়িত হচ্ছে।
  • তিস্তা সেতু নির্মাণ : রংপুর-কুড়িগ্রামে তিস্তা সেতু নির্মাণের কাজ চলছে।
  • শেখ লুৎফর রহমান সেতু নির্মাণ : গোপালগঞ্জে শেখ লুৎফর রহমান সেতুর বাস্তবায়ন কাজ এগিয়ে চলেছে।
  • দ্বিতীয় কাঁচপুর ব্রিজ নির্মাণ : এ ব্রিজ নির্মাণের সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
  • চট্টগ্রাম-কালুঘাট রেলওয়ে কাম রোড ব্রিজ : চট্টগ্রাম কালুরঘাট রেলওয়ে কাম রোড ব্রিজ নির্মাণের লক্ষ্যে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কুয়েতের সাথে আলোচনা হয়েছে। এবং এ সেতু নির্মাণে তারা প্রাথমিকভাবে আশাব্যঞ্জক সাড়া দিয়েছে।
  • বরিশালের বিভিন্ন উপজেলায় ৪টি ব্রিজ নির্মাণ : লেবুখালী-দুমকী-বগা-দশমিনা-গলাচিপা, আমড়াগাছি সড়কে একটি ব্রিজ, মেহেন্দীগঞ্জ-বরিশাল সড়কে একটি ব্রিজ, কচুয়া-বেতাগি-পটুয়াখালী-লোহালিয়া-কালিয়া সড়কে একটি ব্রিজ, রহমতপুর-বাবুগঞ্জ-মূলাদি-হিজলা সড়কে একটি ব্রিজ নির্মাণের কাজ চলছে।

    গত তিন বছরে যেসব ব্রিজ নির্মাণের পর চালু রয়েছে
    ১. মোহাম্মদপুরের বছিলায় ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী সেতু’।
    ২. গাজীপুরে ‘আহসান উল্লাহ মাস্টার উড়াল সেতু’।
    ৩. ডেমরায় ‘সুলতানা কামাল সেতু’।
    ৪. চট্টগ্রামে ৩য় কর্ণফুলি নদীর উপর ‘শাহ আমানত সেতু’।
    ৫. বরিশালে দপদপিয়া নদীর ওপর ‘শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু’।
    ৬. ভোগাই নদীর উপর ‘ভোগাই সেতু’।

    সড়ক নির্মাণ :
  • ঢাকা-চট্টগ্রাম ৪-লেন : জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম ৪-লেনের কাজ চলছে যা ২০১৩’র মধ্যে সমাপ্ত হবে।
  • জয়দেবপুর-ময়মনসিংহ হাইওয়ে : জয়দেবপুর-ময়মনসিংহ হাইওয়ের কাজ চলছে।
  • মীরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার নির্মাণ : মীরপুর-এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ ২০১২-এর মধ্যে সমাপ্ত হবে।
  • রংপুরে ৪- লেন : রংপুরে ৪-লেনের কাজ চলছে।
  • ডেমরা-আশুলিয়া ৪-লেন সড়ক নির্মাণ : ডেমরা-আশুলিয়া সড়ক নির্মাণ এবং বাঁধের উপর নির্মিত আশুলিয়া-মিরপুর-গাবতলী-সোয়ারিঘাট সড়কটি ৪-লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ পর্যায়ে।
  • সায়দাবাদ হতে কাঁচপুর পর্যন্ত ৮-লেন সড়ক : সায়দাবাদ হতে কাঁচপুর পর্যন্ত সড়ককে ৮-লেনে উন্নীত করা হচ্ছে।
  • যাত্রাবাড়ি-ডেমরা ৪-লেন সড়ক : যাত্রাবাড়ি হতে ডেমরা হয়ে কাঁচপুর সড়ককে ৪-লেন সড়কে উন্নীত করার প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
  • মংলা সেতুসহ ১২টি সড়ক নির্মাণ : সাব-রিজিওনাল রোড ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটি প্রকল্পের আওতায় মংলা সেতুসহ ১২টি সড়কের ডিজাইন ইতিমধ্যে সম্পন্ন রয়েছে।
  • বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম : এডিবি’র অর্থায়নে ‘গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট করিডোর প্রজেক্ট’-এর আওতায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-টঙ্গী-জয়দেবপুর-গাজীপুর পর্যন্ত ২০ কি.মি. সড়কের মাঝখান দিয়ে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম বাস্তবায়িত হচ্ছে।
  • জয়দেবপুর-ঢাকা-হাটিকামরুল ৪ লেন সড়ক : প্রায়োরিটি রোডস প্রজেক্ট-এর আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্র-হাটিকামরুল মহাসড়কে ৪-লেনে উন্নীত করণের কাজ চলছে।
  • ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা ৪ লেন সড়ক : ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা মহাসড়কে ৪-লেনে উন্নীতকরণের কাজ শুরু হয়েছে।
  • বগুড়া-নাটোর সড়ক প্রশস্তকরণ : বগুড়া-নাটোর সড়ক প্রশস্তকরণ ও মজবুতিকরণ করা হচ্ছে।
  • সাউথ-ওয়েস্ট রোড নেটওয়ার্ক প্রজেক্ট : এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় সাউথ-ওয়েস্ট রোড নেটওয়ার্ক প্রজেক্ট ও সাব-রিজিওনাল রোড ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্ট প্রিপারেটার ফ্যাসিলিটি শীর্ষক একটি প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়িত হচ্ছে।
  • ঢাকা বাইপাস সড়ক ও ঢাকা রিং রোড নির্মাণ : ঢাকা বাইপাস সড়ক ও ঢাকা রিং রোড ইতিমধ্যে যাতায়াতের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে।

    ঢাকা শহরে বাস চালু
  • গণপরিবহন ব্যবস্থায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতকে আরো সহজতর করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নরডিক গ্রান্টের অধীনে আমদানিকৃত ৩২৫টি চায়নিজ অরিজিন বাস এবং ইডিসিএফ-এর আওতায় কোরিয়ান অরিজিন বাস ইতিমধ্যে ঢাকা শহরের যাতায়াতের জন্য চালু করা হয়েছে।

    অচিরেই ইন্ডিয়ান ডলার ক্রেডিটের আওতায় দ্বিতল এবং এসি বাস সহ প্রায় ৪০০টি বাস যাত্রীদের ব্যবহারে ঢাকা শহরে নামানো হবে।

    উপসংহার
  • গত প্রায় তিন বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেতু ও সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে যেসব প্রকল্প গ্রহণ, ও বাস্তবায়ন কাজ চলছে-অতীতে কোনো সরকার এত প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেনি।

    অচিরেই এর সুফল বেশি করে দৃশ্যমান হবে। এবং জনগণ এর সুবিধা ভোগ করবে।

    আশা করি, আমার এ প্রচেষ্টা যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রম প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়ক হবে।

    গভীর শ্রদ্ধান্তে,
    একান্তভাবে আপনার
    সৈয়দ আবুল হোসেন, এমপি
    মন্ত্রী

আরো পড়ুন

Comments to: ওবায়দুল কাদেরের কাছে সৈয়দ আবুল হোসেনের চিঠি

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Attach images - Only PNG, JPG, JPEG and GIF are supported.

    Login

    Welcome to Chithipotro

    You are couple of steps away from being one of our family member
    Join Us