শিখা,
তুমি কেমন আছো? ফেরী ঘাটে আসলে দেরি হলো, বাড়িতে ঢুকতেই লেগে গেল আরও প্রায় আট ঘণ্টা, মানে ধরো সাড়ে এগারোটা বাজল, যখন পৌঁছলাম।
গতকাল থেকেই টেলিফোনে ট্রাই করছি। লাইন পাওয়া যায় না। তোমার সঙ্গে কথা বলার জন্য আমাদের বাড়ির পাশে ইলেকট্রিক ডিপার্টমেন্ট একটা অফিস থেকেও চেষ্টা করলাম।
কারণ সরকারি অফিস থেকে অনেক সময় লাইন পাওয়া যায় তাড়াতাড়ি। হলো না। তাই লিখতে বসলাম।
কক্সবাজারের ছবিগুলো এখনও পাইনি। আমার খুব ইচ্ছা করছিল রাজশাহীর সকলকে (যারা আমার ঘনিষ্ঠ) তাদেরকে দেখাতে।
আসলে দূরে না এলে বোঝা যায় না তোমার অনুপস্থিতি কত কষ্টদায়ক। প্রচণ্ড ইচ্ছে করছে তোমার সাথে কথা বলতে। উপায় নেই, ঢাকার ঠিকানায় চিঠি দিলাম। তাহলেও তাড়াতাড়ি চিঠি পাঠাতে পারবে।
নিপুদের ঠিকানাতেও দিতে পারি। শেষ করলাম।
তোমার প্রাণের প্রিয়।
No Comments
Leave a comment Cancel